স্মৃতির পাতা
স্মৃতির পাতা একটি শিক্ষামূলক পেজ
2 oameni carora le place asta
27 Postari
24 Fotografii
0 Video
0 previzualizare
Recent Actualizat
  • Like
    Love
    4
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·775 Views ·0 previzualizare
  • সাপ পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় ও চমকপ্রদ প্রাণীদের একটি। তাদের নিঃশব্দ গতি, অদ্ভুত খাদ্যাভ্যাস নিয়ে মানুষের মনে এক ভয় ও বিস্ময়ের জন্ম দেয়। এদের কিছু আশ্চর্যজনক তথ্য হলো:-

    ১) কান নেই: সাপের কোনো বাইরের কান নেই, তবে তারা মাটির কম্পন ও শব্দ শনাক্ত করতে পারে তাদের ত্বক ও চোয়ালের মাধ্যমে।

    ২) জিহ্বা দিয়ে ঘ্রাণ নেয়: সাপ তাদের দুইটি কাটা জিহ্বার সাহায্যে ঘ্রাণ নেয়। তারা জিহ্বা বের করে বাতাস থেকে কণাগুলো সংগ্রহ করে এবং পরে সেগুলোকে জ্যাকবসন অঙ্গের সাহায্যে বিশ্লেষণ করে।

    ৩) খুব ধীর হজম প্রক্রিয়া: সাপ একবার খাবার খেলে, তারা সপ্তাহ, এমনকি মাসব্যাপী কিছু না খেয়ে থাকতে পারে। তাদের হজম প্রক্রিয়া খুব ধীর, বিশেষত যখন তারা বড় শিকার খায়।

    ৪) জন্মের পরই স্বাবলম্বী: সাপের বেশিরভাগ প্রজাতি ডিম ফুটে বের হওয়ার পরই স্বাবলম্বী হয়। মা সাপ সাধারণত শিকার ধরার বা খাবার খাওয়ানোর প্রয়োজন পড়ে না।

    ৫) দীর্ঘ জীবনকাল: সাপের জীবনকাল বেশ দীর্ঘ হতে পারে। কিছু প্রজাতি বনে ২০-৩০ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে, এবং বন্দী অবস্থায় তারা আরও দীর্ঘ সময় ধরে বাঁচতে পারে।

    ৬) খাদ্যাভ্যাস: সাপ হচ্ছে একমাত্র সত্যিকারের মাংসাশী প্রাণী। কারণ অন্য প্রাণীরা কিছু না কিছু উদ্ভিদ জাতীয় খাবার খেলেও সাপ কখনোই তা করে না।

    ৭) মৃত্যুর পরও নড়াচড়া: সাপের স্নায়ুতন্ত্র তাদের মৃত্যু পরবর্তী কিছু সময় পর্যন্ত নড়াচড়া করতে পারে, তাই মৃত সাপকেও বিপজ্জনক ভাবা হয় কারণ তাদের প্রতিক্রিয়া অব্যাহত থাকতে পারে। #সাপ #snake
    সাপ পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় ও চমকপ্রদ প্রাণীদের একটি। তাদের নিঃশব্দ গতি, অদ্ভুত খাদ্যাভ্যাস নিয়ে মানুষের মনে এক ভয় ও বিস্ময়ের জন্ম দেয়। এদের কিছু আশ্চর্যজনক তথ্য হলো:- ১) কান নেই: সাপের কোনো বাইরের কান নেই, তবে তারা মাটির কম্পন ও শব্দ শনাক্ত করতে পারে তাদের ত্বক ও চোয়ালের মাধ্যমে। ২) জিহ্বা দিয়ে ঘ্রাণ নেয়: সাপ তাদের দুইটি কাটা জিহ্বার সাহায্যে ঘ্রাণ নেয়। তারা জিহ্বা বের করে বাতাস থেকে কণাগুলো সংগ্রহ করে এবং পরে সেগুলোকে জ্যাকবসন অঙ্গের সাহায্যে বিশ্লেষণ করে। ৩) খুব ধীর হজম প্রক্রিয়া: সাপ একবার খাবার খেলে, তারা সপ্তাহ, এমনকি মাসব্যাপী কিছু না খেয়ে থাকতে পারে। তাদের হজম প্রক্রিয়া খুব ধীর, বিশেষত যখন তারা বড় শিকার খায়। ৪) জন্মের পরই স্বাবলম্বী: সাপের বেশিরভাগ প্রজাতি ডিম ফুটে বের হওয়ার পরই স্বাবলম্বী হয়। মা সাপ সাধারণত শিকার ধরার বা খাবার খাওয়ানোর প্রয়োজন পড়ে না। ৫) দীর্ঘ জীবনকাল: সাপের জীবনকাল বেশ দীর্ঘ হতে পারে। কিছু প্রজাতি বনে ২০-৩০ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে, এবং বন্দী অবস্থায় তারা আরও দীর্ঘ সময় ধরে বাঁচতে পারে। ৬) খাদ্যাভ্যাস: সাপ হচ্ছে একমাত্র সত্যিকারের মাংসাশী প্রাণী। কারণ অন্য প্রাণীরা কিছু না কিছু উদ্ভিদ জাতীয় খাবার খেলেও সাপ কখনোই তা করে না। ৭) মৃত্যুর পরও নড়াচড়া: সাপের স্নায়ুতন্ত্র তাদের মৃত্যু পরবর্তী কিছু সময় পর্যন্ত নড়াচড়া করতে পারে, তাই মৃত সাপকেও বিপজ্জনক ভাবা হয় কারণ তাদের প্রতিক্রিয়া অব্যাহত থাকতে পারে। #সাপ #snake
    Like
    Love
    4
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·934 Views ·0 previzualizare
  • বাচ্চা মেয়েটির খৎনা করা হচ্ছে !!

    নারী খৎনা খ্রিস্টপূর্ব থেকে চলে আসা কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষের একটি নিষ্ঠুর কুপ্রথা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনিসেফ ও ইউএনএফপিএ নারী খৎনাকে এভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে, 'কোনো চিকিৎসার উদ্দেশ্য ছাড়াই নারী যৌনাঙ্গের বহির্ভাগের আংশিক কিংবা সম্পূর্ণ অপসারণ অথবা অন্যান্য ক্ষতিসাধন।' ইউনিসেফের ২০১৬ সালের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে আফ্রিকার ২৭টি দেশসহ বর্তমান বিশ্বের ৩০টি দেশের ২০ কোটি নারী কোনো না কোনোভাবে এই নিষ্ঠুর অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন।

    এ ধরনের খৎনায় চাকু, ব্লেড, সুই-সুতা, কাঁচ, ক্ষুর, কাঁটা এমনকি ধারালো পাথর ব্যবহার করে নারীর যৌনাঙ্গ সেলাই, ছিদ্র, ক্ষত কিংবা ভগাঙ্কুর কেটে ফেলা হয়। একদিন বয়সী কন্যাশিশু থেকে নিয়ে কিশোরী, যুবতী এবং প্রাপ্ত বয়স্ক নারীও এ ধরনের খৎনার শিকার হয়। এই অজ্ঞদের উদ্দেশ্য কী থাকে? এরা এ কাজকে ঐতিহ্য হিসেবে দেখে। কখনো নারীর সতীত্ব রক্ষা, কখনোবা যোনিদ্বার সংকোচনের উপায় হিসেবে দেখা হয় এই নিকৃষ্ট কর্মকে। আরো অনেক উদ্দেশ্য জড়িয়ে আছে যেগুলো সবই অন্ধ বিশ্বাস।

    যে নারীর খৎনা করা হয় তাকে স্বল্প মেয়াদি ও দীর্ঘ মেয়াদি শারীরিক-মানসিক জটিলতার সম্মুখীন হতে হয়। এই অমানবিক কাজ নারীর যৌন জীবন, জৈবিক কার্যাদি, সন্তান জন্মদান প্রভৃতির উপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে; কখনো ক্ষতস্থানে সংক্রমণ ঘটিয়ে জীবনঝুঁকি সৃষ্টি করে। উল্লেখ্য, অস্বাভাবিক যৌনাঙ্গের শল্য চিকিৎসা এবং চিকিৎসার উদ্দেশ্য ব্যতীত নারী খৎনা—এই দুইয়ের মধ্যে বিস্তর পার্থক্য রয়েছে। নারী খৎনা প্রতিরোধে দেশে দেশে সচেনতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে।

    #খৎন#নারী #ইতিহাস
    বাচ্চা মেয়েটির খৎনা করা হচ্ছে !! নারী খৎনা খ্রিস্টপূর্ব থেকে চলে আসা কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানুষের একটি নিষ্ঠুর কুপ্রথা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনিসেফ ও ইউএনএফপিএ নারী খৎনাকে এভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে, 'কোনো চিকিৎসার উদ্দেশ্য ছাড়াই নারী যৌনাঙ্গের বহির্ভাগের আংশিক কিংবা সম্পূর্ণ অপসারণ অথবা অন্যান্য ক্ষতিসাধন।' ইউনিসেফের ২০১৬ সালের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে আফ্রিকার ২৭টি দেশসহ বর্তমান বিশ্বের ৩০টি দেশের ২০ কোটি নারী কোনো না কোনোভাবে এই নিষ্ঠুর অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন। এ ধরনের খৎনায় চাকু, ব্লেড, সুই-সুতা, কাঁচ, ক্ষুর, কাঁটা এমনকি ধারালো পাথর ব্যবহার করে নারীর যৌনাঙ্গ সেলাই, ছিদ্র, ক্ষত কিংবা ভগাঙ্কুর কেটে ফেলা হয়। একদিন বয়সী কন্যাশিশু থেকে নিয়ে কিশোরী, যুবতী এবং প্রাপ্ত বয়স্ক নারীও এ ধরনের খৎনার শিকার হয়। এই অজ্ঞদের উদ্দেশ্য কী থাকে? এরা এ কাজকে ঐতিহ্য হিসেবে দেখে। কখনো নারীর সতীত্ব রক্ষা, কখনোবা যোনিদ্বার সংকোচনের উপায় হিসেবে দেখা হয় এই নিকৃষ্ট কর্মকে। আরো অনেক উদ্দেশ্য জড়িয়ে আছে যেগুলো সবই অন্ধ বিশ্বাস। যে নারীর খৎনা করা হয় তাকে স্বল্প মেয়াদি ও দীর্ঘ মেয়াদি শারীরিক-মানসিক জটিলতার সম্মুখীন হতে হয়। এই অমানবিক কাজ নারীর যৌন জীবন, জৈবিক কার্যাদি, সন্তান জন্মদান প্রভৃতির উপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে; কখনো ক্ষতস্থানে সংক্রমণ ঘটিয়ে জীবনঝুঁকি সৃষ্টি করে। উল্লেখ্য, অস্বাভাবিক যৌনাঙ্গের শল্য চিকিৎসা এবং চিকিৎসার উদ্দেশ্য ব্যতীত নারী খৎনা—এই দুইয়ের মধ্যে বিস্তর পার্থক্য রয়েছে। নারী খৎনা প্রতিরোধে দেশে দেশে সচেনতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। #খৎনা #নারী #ইতিহাস
    Like
    Love
    4
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·954 Views ·0 previzualizare
  • হুমায়ুন ফরিদী জীবনের গল্প_

    জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে হুমায়ুন ফরীদি প্রচুর বাকী খেতেন। তার সময়কার দোকানদাররা এখনো ওইসব বাকী নিয়ে অভিযোগ নয়, বরং তারা গর্ব করেন! কথিত আছে যে, ফরীদিকে একবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে সুমন নামে একজন ঠাট্টাচ্ছলে বলেছিলেন আপনি আলবেরুনীর ক্যান্টিনে ৩১৯ টাকা বাকী রেখেছেন, শোধ করে যাবেন! জবাবে তিনি উত্তর দেন, ‘আমি এইটা শোধ করব না।’ সবাই বলে উঠল, "কেন কেন?" উনি তখন উত্তরে বলেন, "আমি এই ক্যান্টিন, হল, ক্যাম্পাস, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মানুষগুলোর কাছে

    আজীবন ঋণী থাকতে চাই। "

    অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদী তখন হুতাপাড়ায় ছিলেন। পরিবার থেকে জরুরী কল পেয়ে রাত দুইটার পর ঢাকায় রওনা হন। নিজেই চালাচ্ছিলেন গাড়ি। সারাপথে অঝোরে বৃষ্টি। তার মাঝেই রওনা হয়েছিলেন ফরিদী।

    বহুদূর চলে আসার পর খেয়াল হলো প্রোডাকশন বয় ইসমাইলকে কিছু টিপস দেয়ার কথা ছিলো। অপেক্ষা করতে বলেছিলেন। ছেলেটা টাকার আশায় বসে থাকবে।

    হুমায়ুন ফরিদী সেই বৃষ্টির রাতেই গাড়ি ব্যাক করিয়ে ফিরে এলেন হুতাপাড়া। ইসমাইলকে টিপস দিয়ে তারপর আবার গাড়ি চালিয়ে ফিরেছিলেন ঢাকা। সেই ঝুম বৃষ্টির মাঝেই..

    কথা খেলাপ করার মানুষ ফরিদী ছিলেননা..

    লেখক হুমায়ুন আহমেদ তার এক লেখায় একবার লিখেছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বহু লোক একজনকে ঘিরে আছে, সবাই তার কথা মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনছে, হাসছে, হাত তালি দিচ্ছে... দেখে মনে হলো শব্দের জাদুকর! কাছে গিয়ে দেখি ঝাকড়া চুলের এক তাগড়া যুবক! কথা বলার মাঝেই একটা আর্ট ছিলো! অন্য যেকোনো দশটা মানুষ থেকে সহজেই তাকে আলাদা চেনা যেতো! মানুষ টা হুমায়ুন ফরীদি!


    তিনি ছিলেন একাধারে শিল্পী, কবি, অভিনেতা, নাট্যশিল্পী, আবৃত্তিকার এবং মুক্তিযোদ্ধা।
    #হুমায়ুন
    হুমায়ুন ফরিদী জীবনের গল্প_ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে হুমায়ুন ফরীদি প্রচুর বাকী খেতেন। তার সময়কার দোকানদাররা এখনো ওইসব বাকী নিয়ে অভিযোগ নয়, বরং তারা গর্ব করেন! কথিত আছে যে, ফরীদিকে একবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে সুমন নামে একজন ঠাট্টাচ্ছলে বলেছিলেন আপনি আলবেরুনীর ক্যান্টিনে ৩১৯ টাকা বাকী রেখেছেন, শোধ করে যাবেন! জবাবে তিনি উত্তর দেন, ‘আমি এইটা শোধ করব না।’ সবাই বলে উঠল, "কেন কেন?" উনি তখন উত্তরে বলেন, "আমি এই ক্যান্টিন, হল, ক্যাম্পাস, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মানুষগুলোর কাছে আজীবন ঋণী থাকতে চাই। " অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদী তখন হুতাপাড়ায় ছিলেন। পরিবার থেকে জরুরী কল পেয়ে রাত দুইটার পর ঢাকায় রওনা হন। নিজেই চালাচ্ছিলেন গাড়ি। সারাপথে অঝোরে বৃষ্টি। তার মাঝেই রওনা হয়েছিলেন ফরিদী। বহুদূর চলে আসার পর খেয়াল হলো প্রোডাকশন বয় ইসমাইলকে কিছু টিপস দেয়ার কথা ছিলো। অপেক্ষা করতে বলেছিলেন। ছেলেটা টাকার আশায় বসে থাকবে। হুমায়ুন ফরিদী সেই বৃষ্টির রাতেই গাড়ি ব্যাক করিয়ে ফিরে এলেন হুতাপাড়া। ইসমাইলকে টিপস দিয়ে তারপর আবার গাড়ি চালিয়ে ফিরেছিলেন ঢাকা। সেই ঝুম বৃষ্টির মাঝেই.. কথা খেলাপ করার মানুষ ফরিদী ছিলেননা.. লেখক হুমায়ুন আহমেদ তার এক লেখায় একবার লিখেছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বহু লোক একজনকে ঘিরে আছে, সবাই তার কথা মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনছে, হাসছে, হাত তালি দিচ্ছে... দেখে মনে হলো শব্দের জাদুকর! কাছে গিয়ে দেখি ঝাকড়া চুলের এক তাগড়া যুবক! কথা বলার মাঝেই একটা আর্ট ছিলো! অন্য যেকোনো দশটা মানুষ থেকে সহজেই তাকে আলাদা চেনা যেতো! মানুষ টা হুমায়ুন ফরীদি! তিনি ছিলেন একাধারে শিল্পী, কবি, অভিনেতা, নাট্যশিল্পী, আবৃত্তিকার এবং মুক্তিযোদ্ধা। #হুমায়ুন
    Like
    Love
    4
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·980 Views ·0 previzualizare
  • মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর জীবনী_

    চীন থেকে ফেরার পথে পাকিস্তানে নেমেছিলেন ভাসানী। সেখানকার মেয়র এক নাগরিক সংবর্ধনা দিয়েছিলেন ভাসানীকে। ভাসানীর মাথায় তালের টুপী আর পরনে ছিল লুঙ্গি।

    স্টেজে উঠেছেন ভাষণ দিতে....ভাসানীর বেশ ভূষা দেখে দর্শক শ্রোতাদের মধ্যে গুনগুন মন্তব্য......."ইয়ে তো মিসকিন হ্যায়"..!!

    পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত দিয়ে ভাসানীর বক্তব্য শুরু হতেই ওই শ্রোতাদের কণ্ঠে আরেকটি মন্তব্য ভেসে এলো........"ইয়ে তো মাওলানা হ্যায় "..!!

    ভাসানীর রাজনৈতিক বক্তব্য শুরু হতেই ঐ একই দর্শক শ্রোতারা বলে উঠলেন, "আরি বাহ্, ইয়ে তো পলিটিশিয়ান হ্যায়"..!!

    ভাসানী যখন বিশ্ব পরিস্থিতি ও বিশ্ব মোড়লদের শোষণ পীড়ন নিপীড়নের কথা বলতে শুরু করলেন তখন ঐ একই দর্শক শ্রোতারাই বলে উঠলেন,"হায় আল্লাহ ইয়ে তো এস্টেট মেন হ্যায়"..!!

    মজলুম জননেতা,উপমহাদেশের রাজনীতির প্রবাদ পুরুষ,ইতিহাসের মহানায়ক "মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।

    সারাজীবন তিনি ছিলেন শোষিত, নিপীড়িত মানুষের পরম বন্ধু। অত্যাচারী শাসকদের চোখ রাঙ্গানীকে কখনো ভয় করেননি। এই জেনারেশন মাওলানা ভাসানী সম্পর্কে খুব কম জানে।

    #ভাসানী #মাওলানা
    মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর জীবনী_ চীন থেকে ফেরার পথে পাকিস্তানে নেমেছিলেন ভাসানী। সেখানকার মেয়র এক নাগরিক সংবর্ধনা দিয়েছিলেন ভাসানীকে। ভাসানীর মাথায় তালের টুপী আর পরনে ছিল লুঙ্গি। স্টেজে উঠেছেন ভাষণ দিতে....ভাসানীর বেশ ভূষা দেখে দর্শক শ্রোতাদের মধ্যে গুনগুন মন্তব্য......."ইয়ে তো মিসকিন হ্যায়"..!! পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত দিয়ে ভাসানীর বক্তব্য শুরু হতেই ওই শ্রোতাদের কণ্ঠে আরেকটি মন্তব্য ভেসে এলো........"ইয়ে তো মাওলানা হ্যায় "..!! ভাসানীর রাজনৈতিক বক্তব্য শুরু হতেই ঐ একই দর্শক শ্রোতারা বলে উঠলেন, "আরি বাহ্, ইয়ে তো পলিটিশিয়ান হ্যায়"..!! ভাসানী যখন বিশ্ব পরিস্থিতি ও বিশ্ব মোড়লদের শোষণ পীড়ন নিপীড়নের কথা বলতে শুরু করলেন তখন ঐ একই দর্শক শ্রোতারাই বলে উঠলেন,"হায় আল্লাহ ইয়ে তো এস্টেট মেন হ্যায়"..!! মজলুম জননেতা,উপমহাদেশের রাজনীতির প্রবাদ পুরুষ,ইতিহাসের মহানায়ক "মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী। সারাজীবন তিনি ছিলেন শোষিত, নিপীড়িত মানুষের পরম বন্ধু। অত্যাচারী শাসকদের চোখ রাঙ্গানীকে কখনো ভয় করেননি। এই জেনারেশন মাওলানা ভাসানী সম্পর্কে খুব কম জানে। #ভাসানী #মাওলানা
    Like
    Love
    4
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·968 Views ·0 previzualizare
  • The name of the national bird of United Kingdom fo England?
    Answer: European robin
    #general #knowledge #education #bird #iq
    The name of the national bird of United Kingdom fo England? Answer: European robin #general #knowledge #education #bird #iq
    Like
    Love
    4
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·666 Views ·0 previzualizare
  • কানাডার রাজধানীর নাম কী ?
    উত্তর: অটোয়া ।
    #সাধারণজ্ঞান #রাজধানী #কানাডা
    কানাডার রাজধানীর নাম কী ? উত্তর: অটোয়া । #সাধারণজ্ঞান #রাজধানী #কানাডা
    Like
    Love
    4
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·686 Views ·0 previzualizare
  • বিশ্বের বৃহত্তম মরুভূমি কোনটি?

    উত্তর: অ্যান্টার্কটিক মরুভূমি হল আয়তনের ভিত্তিতে বিশ্বের বৃহত্তম মরুভূমি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মরুভূমি এন্টার্কটিকা! যদিও খোলা চোখে এন্টার্কটিকাকে কোনোভাবেই মরুভূমি বলে বোধ হয় না। সমগ্র এন্টার্কটিকা কঠিনরূপের পানি দিয়ে ঢাকা। পৃথিবীর মোট মিঠা পানির প্রায় ৭০ শতাংশ এতে সঞ্চিত। #সাধারণজ্ঞান #মরুভূমি #বিশ্ব #বৃহত্তম
    বিশ্বের বৃহত্তম মরুভূমি কোনটি? উত্তর: অ্যান্টার্কটিক মরুভূমি হল আয়তনের ভিত্তিতে বিশ্বের বৃহত্তম মরুভূমি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মরুভূমি এন্টার্কটিকা! যদিও খোলা চোখে এন্টার্কটিকাকে কোনোভাবেই মরুভূমি বলে বোধ হয় না। সমগ্র এন্টার্কটিকা কঠিনরূপের পানি দিয়ে ঢাকা। পৃথিবীর মোট মিঠা পানির প্রায় ৭০ শতাংশ এতে সঞ্চিত। #সাধারণজ্ঞান #মরুভূমি #বিশ্ব #বৃহত্তম
    Like
    Love
    4
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·870 Views ·0 previzualizare
  • পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কোনটি?

    উত্তর: মাউন্ট এভারেস্ট পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। 29032 ফুট (8849 মিটার) উচ্চতায় পৌঁছে মাউন্ট এভারেস্ট পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বত। #সাধারণজ্ঞান #বিশ্ব #পর্বত #পর্বতশৃঙ্গ #সর্বোচ্চ
    পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ কোনটি? উত্তর: মাউন্ট এভারেস্ট পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। 29032 ফুট (8849 মিটার) উচ্চতায় পৌঁছে মাউন্ট এভারেস্ট পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বত। #সাধারণজ্ঞান #বিশ্ব #পর্বত #পর্বতশৃঙ্গ #সর্বোচ্চ
    Like
    Love
    4
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·792 Views ·0 previzualizare
  • স্থলভাগের দিক থেকে বৃহত্তম মহাদেশ কোনটি?

    উত্তর: স্থলভাগে এশিয়া বৃহত্তম মহাদেশ। এশিয়া পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ ও সবচেয়ে জনবহুল মহাদেশ, প্রাথমিকভাবে এই মহাদেশ পূর্ব ও উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত। এটি ভূপৃষ্ঠের ৮.৭ শতাংশ ও স্থলভাগের ৩০ শতাংশ জুড়ে অবস্থিত।
    #সাধারণজ্ঞান #মহাদেশ #বৃহত্তম
    স্থলভাগের দিক থেকে বৃহত্তম মহাদেশ কোনটি? উত্তর: স্থলভাগে এশিয়া বৃহত্তম মহাদেশ। এশিয়া পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ ও সবচেয়ে জনবহুল মহাদেশ, প্রাথমিকভাবে এই মহাদেশ পূর্ব ও উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত। এটি ভূপৃষ্ঠের ৮.৭ শতাংশ ও স্থলভাগের ৩০ শতাংশ জুড়ে অবস্থিত। #সাধারণজ্ঞান #মহাদেশ #বৃহত্তম
    Like
    Love
    4
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·861 Views ·0 previzualizare
  • বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দেশ কোনটি?

    উত্তর: আয়তন এবং জনসংখ্যা উভয় দিক থেকেই ভ্যাটিকান সিটি পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট দেশ।
    #বিশ্ব #সাধারণজ্ঞান #ক্ষুদ্রতম #দেশ
    বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দেশ কোনটি? উত্তর: আয়তন এবং জনসংখ্যা উভয় দিক থেকেই ভ্যাটিকান সিটি পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট দেশ। #বিশ্ব #সাধারণজ্ঞান #ক্ষুদ্রতম #দেশ
    Like
    Love
    4
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·810 Views ·0 previzualizare
  • কোন দেশের জনসংখ্যা সবচেয়ে বেশি?

    উত্তর: 2024 সালের হিসাবে ভারতের জনসংখ্যা ১৪২ কোটি ৮৬ লাখেরও বেশি। তাই চীনকে ছাড়িয়ে বিশ্বের সবচেয়ে জনসংখ্যার দেশ এখন ভারত।
    #সাধারণজ্ঞান #জনসংখ্যা
    কোন দেশের জনসংখ্যা সবচেয়ে বেশি? উত্তর: 2024 সালের হিসাবে ভারতের জনসংখ্যা ১৪২ কোটি ৮৬ লাখেরও বেশি। তাই চীনকে ছাড়িয়ে বিশ্বের সবচেয়ে জনসংখ্যার দেশ এখন ভারত। #সাধারণজ্ঞান #জনসংখ্যা
    Like
    Love
    3
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·795 Views ·0 previzualizare
  • শিল্প বিপ্লব কি ছিল?

    উত্তর: শিল্প বিপ্লব ছিল উল্লেখযোগ্য শিল্পায়নের সময় যা 18 শতকের শেষের দিকে এবং 19 শতকের প্রথম দিকে ঘটেছিল। এটি ব্রিটেনে শুরু হয়েছিল এবং অবশেষে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে, গভীর সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং প্রযুক্তিগত পরিবর্তন নিয়ে আসে। #সাধারণজ্ঞান #শিল্প #বিপ্লব
    শিল্প বিপ্লব কি ছিল? উত্তর: শিল্প বিপ্লব ছিল উল্লেখযোগ্য শিল্পায়নের সময় যা 18 শতকের শেষের দিকে এবং 19 শতকের প্রথম দিকে ঘটেছিল। এটি ব্রিটেনে শুরু হয়েছিল এবং অবশেষে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে, গভীর সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং প্রযুক্তিগত পরিবর্তন নিয়ে আসে। #সাধারণজ্ঞান #শিল্প #বিপ্লব
    Like
    Love
    4
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·761 Views ·0 previzualizare
  • ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন কে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন?

    উত্তর: মহাত্মা গান্ধী ছিলেন ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন কেন্দ্রীয় নেতা। তিনি অহিংস প্রতিরোধে চ্যাম্পিয়ন হন এবং 1947 সালে ব্রিটিশ শাসন থেকে স্বাধীনতা অর্জনে ভারতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। #সাধারণজ্ঞান #স্বাধীনতা #আন্দোলন #ভারত
    ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন কে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন? উত্তর: মহাত্মা গান্ধী ছিলেন ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন কেন্দ্রীয় নেতা। তিনি অহিংস প্রতিরোধে চ্যাম্পিয়ন হন এবং 1947 সালে ব্রিটিশ শাসন থেকে স্বাধীনতা অর্জনে ভারতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। #সাধারণজ্ঞান #স্বাধীনতা #আন্দোলন #ভারত
    Like
    Love
    3
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·767 Views ·0 previzualizare
  • বার্লিন প্রাচীর কখন পতন হয়?

    উত্তর: বার্লিন প্রাচীর 9 নভেম্বর, 1989-এ পতন ঘটে, যা শীতল যুদ্ধের সমাপ্তির প্রতীক এবং পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানির পুনর্মিলনের দিকে পরিচালিত করে।
    #প্রাচীর #পতন #সাধারণজ্ঞান
    বার্লিন প্রাচীর কখন পতন হয়? উত্তর: বার্লিন প্রাচীর 9 নভেম্বর, 1989-এ পতন ঘটে, যা শীতল যুদ্ধের সমাপ্তির প্রতীক এবং পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানির পুনর্মিলনের দিকে পরিচালিত করে। #প্রাচীর #পতন #সাধারণজ্ঞান
    Like
    Love
    3
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·657 Views ·0 previzualizare
  • কোন ঘটনা প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু করেছিল?

    উত্তর: 28 জুন, 1914-এ অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরির **আর্কডিউক ফ্রাঞ্জ ফার্ডিনান্ড**কে হত্যার পর প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়। এই ঘটনাটি একাধিক জোট এবং সংঘর্ষের সূত্রপাত করে যা যুদ্ধের দিকে নিয়ে যায়। #সাধারণজ্ঞান #বিশ্বযুদ্ধ #যুদ্ধ
    কোন ঘটনা প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু করেছিল? উত্তর: 28 জুন, 1914-এ অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরির **আর্কডিউক ফ্রাঞ্জ ফার্ডিনান্ড**কে হত্যার পর প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়। এই ঘটনাটি একাধিক জোট এবং সংঘর্ষের সূত্রপাত করে যা যুদ্ধের দিকে নিয়ে যায়। #সাধারণজ্ঞান #বিশ্বযুদ্ধ #যুদ্ধ
    Like
    Love
    3
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·631 Views ·0 previzualizare
  • রোমের প্রথম সম্রাট কে ছিলেন?

    উত্তর: অগাস্টাস সিজার ছিলেন রোমের প্রথম সম্রাট, যিনি 27 খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে 14 খ্রিস্টাব্দে তাঁর মৃত্যু পর্যন্ত শাসন করেছিলেন। তাঁর শাসনকাল রোমান সাম্রাজ্যের সূচনা করেছিল।
    #সাম্রাজ্য #সাধারণজ্ঞান #রোম
    রোমের প্রথম সম্রাট কে ছিলেন? উত্তর: অগাস্টাস সিজার ছিলেন রোমের প্রথম সম্রাট, যিনি 27 খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে 14 খ্রিস্টাব্দে তাঁর মৃত্যু পর্যন্ত শাসন করেছিলেন। তাঁর শাসনকাল রোমান সাম্রাজ্যের সূচনা করেছিল। #সাম্রাজ্য #সাধারণজ্ঞান #রোম
    Like
    Love
    3
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·456 Views ·0 previzualizare
  • ম্যাগনা কার্টা কি ছিল?

    উত্তর: ম্যাগনা কার্টা 1215 সালে ইংল্যান্ডের রাজা জন দ্বারা স্বাক্ষরিত একটি সনদ ছিল। এটি আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং রাজতন্ত্রের ক্ষমতা সীমিত করার দিকে প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে বিবেচিত হয়। #ইংল্যান্ড #সাধারণজ্ঞান #সনদ
    ম্যাগনা কার্টা কি ছিল? উত্তর: ম্যাগনা কার্টা 1215 সালে ইংল্যান্ডের রাজা জন দ্বারা স্বাক্ষরিত একটি সনদ ছিল। এটি আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং রাজতন্ত্রের ক্ষমতা সীমিত করার দিকে প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে বিবেচিত হয়। #ইংল্যান্ড #সাধারণজ্ঞান #সনদ
    Like
    Love
    3
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·536 Views ·0 previzualizare
  • টাইটানিক কখন ডুবেছিল?

    উত্তর: টাইটানিক 15 এপ্রিল, 1912-এ সাউদাম্পটন থেকে নিউ ইয়র্ক সিটিতে তার প্রথম সমুদ্রযাত্রার সময় একটি আইসবার্গে আঘাত করার পরে রাত ২:২০ এ ডুবে যায়। এই বিপর্যয়ের ফলে 1,500 জনের বেশি প্রাণহানি হয়েছিল।
    অবস্থান:
    উত্তর আটলান্টিক মহাসাগর , 370 মাইল (600 কিমি) নিউফাউন্ডল্যান্ডের দক্ষিণ-পূর্বে।
    #টাইটানিক #সাধারণজ্ঞান
    টাইটানিক কখন ডুবেছিল? উত্তর: টাইটানিক 15 এপ্রিল, 1912-এ সাউদাম্পটন থেকে নিউ ইয়র্ক সিটিতে তার প্রথম সমুদ্রযাত্রার সময় একটি আইসবার্গে আঘাত করার পরে রাত ২:২০ এ ডুবে যায়। এই বিপর্যয়ের ফলে 1,500 জনের বেশি প্রাণহানি হয়েছিল। অবস্থান: উত্তর আটলান্টিক মহাসাগর , 370 মাইল (600 কিমি) নিউফাউন্ডল্যান্ডের দক্ষিণ-পূর্বে। #টাইটানিক #সাধারণজ্ঞান
    Like
    Love
    3
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·566 Views ·0 previzualizare
  • মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন?

    উত্তর: জর্জ ওয়াশিংটন ছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি, যিনি 1789 থেকে 1797 সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছিলেন। জাতির প্রতিষ্ঠায় তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য তাকে প্রায়শই “তার দেশের পিতা” হিসাবে উল্লেখ করা হয়।
    #সাধারণজ্ঞান #যুক্তরাষ্ট্র #আমেরিকা #রাষ্ট্রপতি
    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন? উত্তর: জর্জ ওয়াশিংটন ছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম রাষ্ট্রপতি, যিনি 1789 থেকে 1797 সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছিলেন। জাতির প্রতিষ্ঠায় তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য তাকে প্রায়শই “তার দেশের পিতা” হিসাবে উল্লেখ করা হয়। #সাধারণজ্ঞান #যুক্তরাষ্ট্র #আমেরিকা #রাষ্ট্রপতি
    Like
    Love
    3
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·499 Views ·0 previzualizare
  • প্রথম মানব নির্মিত স্যাটেলাইটের নাম কি ছিল ?

    উত্তর: প্রথম মানব নির্মিত উপগ্রহটি ছিল “স্পুটনিক 1”, সোভিয়েত ইউনিয়ন 4 অক্টোবর, 1957-এ উৎক্ষেপণ করেছিল। এই ঘটনাটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে মহাকাশ যুগ এবং মহাকাশ প্রতিযোগিতার সূচনা করেছিল।
    #সাধারণজ্ঞান #স্যাটেলাইট
    প্রথম মানব নির্মিত স্যাটেলাইটের নাম কি ছিল ? উত্তর: প্রথম মানব নির্মিত উপগ্রহটি ছিল “স্পুটনিক 1”, সোভিয়েত ইউনিয়ন 4 অক্টোবর, 1957-এ উৎক্ষেপণ করেছিল। এই ঘটনাটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে মহাকাশ যুগ এবং মহাকাশ প্রতিযোগিতার সূচনা করেছিল। #সাধারণজ্ঞান #স্যাটেলাইট
    Like
    Love
    3
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·404 Views ·0 previzualizare
  • আমেরিকা কে আবিষ্কার করেন?

    উত্তর: 1492 সালে আমেরিকা আবিষ্কার করার জন্য ক্রিস্টোফার কলম্বাসকে প্রায়শই কৃতিত্ব দেওয়া হয়। যাইহোক, এটি লক্ষ করা গুরুত্বপূর্ণ যে আদিবাসীরা তার আগমনের আগে হাজার হাজার বছর ধরে মহাদেশে বসবাস করে আসছিল।
    #সাধারণজ্ঞান #আমেরিকা #আবিষ্কার
    আমেরিকা কে আবিষ্কার করেন? উত্তর: 1492 সালে আমেরিকা আবিষ্কার করার জন্য ক্রিস্টোফার কলম্বাসকে প্রায়শই কৃতিত্ব দেওয়া হয়। যাইহোক, এটি লক্ষ করা গুরুত্বপূর্ণ যে আদিবাসীরা তার আগমনের আগে হাজার হাজার বছর ধরে মহাদেশে বসবাস করে আসছিল। #সাধারণজ্ঞান #আমেরিকা #আবিষ্কার
    Like
    Love
    3
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·529 Views ·0 previzualizare
  • প্রশ্ন: বাংলাদেশের রাজধানীর নাম কি?
    উত্তর : ঢাকা।
    ব্যাখ্যা :
    ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী ও মহানগর বা বৃহত্তম শহর। প্রশাসনিকভাবে এটি ঢাকা বিভাগের ও জেলার প্রধান শহর। ভৌগোলিকভাবে এটি বাংলাদেশের মধ্যভাগে বুড়িগঙ্গা নদীর উত্তর তীরে একটি সমতল অঞ্চলে অবস্থিত। ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ায় মুম্বাইয়ের পরে দ্বিতীয় বৃহৎ অর্থনৈতিক শহর। ঢাকার জিডিপি ১৮৮$ বিলিয়ন (২০২৩)। এছাড়া ঢাকার পিপিপি ৩০৫$ বিলিয়ন (২০২৩)। ভৌগোলিকভাবে ঢাকা একটি অতিমহানগরী বা মেগাসিটি; ঢাকা মহানগরীর মোট জনসংখ্যা ২ কোটি ৩২ লাখ ১৫ হাজার ১০৭ জন, যা দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১২.৮ ভাগ। জনসংখ্যার বিচারে ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম শহর।
    #ঢাকা #বাংলাদেশ #রাজধানী
    প্রশ্ন: বাংলাদেশের রাজধানীর নাম কি? উত্তর : ঢাকা। ব্যাখ্যা : ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী ও মহানগর বা বৃহত্তম শহর। প্রশাসনিকভাবে এটি ঢাকা বিভাগের ও জেলার প্রধান শহর। ভৌগোলিকভাবে এটি বাংলাদেশের মধ্যভাগে বুড়িগঙ্গা নদীর উত্তর তীরে একটি সমতল অঞ্চলে অবস্থিত। ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ায় মুম্বাইয়ের পরে দ্বিতীয় বৃহৎ অর্থনৈতিক শহর। ঢাকার জিডিপি ১৮৮$ বিলিয়ন (২০২৩)। এছাড়া ঢাকার পিপিপি ৩০৫$ বিলিয়ন (২০২৩)। ভৌগোলিকভাবে ঢাকা একটি অতিমহানগরী বা মেগাসিটি; ঢাকা মহানগরীর মোট জনসংখ্যা ২ কোটি ৩২ লাখ ১৫ হাজার ১০৭ জন, যা দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১২.৮ ভাগ। জনসংখ্যার বিচারে ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম শহর। #ঢাকা #বাংলাদেশ #রাজধানী
    Like
    Love
    3
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·587 Views ·0 previzualizare
  • পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী কোনটি?

    উত্তর: আফ্রিকার নীল নদকে ঐতিহ্যগতভাবে বিশ্বের দীর্ঘতম নদী হিসাবে বিবেচনা করা হয়, এটি 4,135 মাইল (6,650 কিলোমিটার) বিস্তৃত। #নদ#সাধারণজ্ঞান
    পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী কোনটি? উত্তর: আফ্রিকার নীল নদকে ঐতিহ্যগতভাবে বিশ্বের দীর্ঘতম নদী হিসাবে বিবেচনা করা হয়, এটি 4,135 মাইল (6,650 কিলোমিটার) বিস্তৃত। #নদী #সাধারণজ্ঞান
    Like
    Love
    3
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·423 Views ·0 previzualizare
  • 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·484 Views ·0 previzualizare
  • 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·513 Views ·0 previzualizare
  • Like
    1
    · 0 Commentarii ·0 Distribuiri ·108 Views ·0 previzualizare
Mai multe povesti