• হুমায়ুন ফরিদী জীবনের গল্প_

    জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে হুমায়ুন ফরীদি প্রচুর বাকী খেতেন। তার সময়কার দোকানদাররা এখনো ওইসব বাকী নিয়ে অভিযোগ নয়, বরং তারা গর্ব করেন! কথিত আছে যে, ফরীদিকে একবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে সুমন নামে একজন ঠাট্টাচ্ছলে বলেছিলেন আপনি আলবেরুনীর ক্যান্টিনে ৩১৯ টাকা বাকী রেখেছেন, শোধ করে যাবেন! জবাবে তিনি উত্তর দেন, ‘আমি এইটা শোধ করব না।’ সবাই বলে উঠল, "কেন কেন?" উনি তখন উত্তরে বলেন, "আমি এই ক্যান্টিন, হল, ক্যাম্পাস, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মানুষগুলোর কাছে

    আজীবন ঋণী থাকতে চাই। "

    অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদী তখন হুতাপাড়ায় ছিলেন। পরিবার থেকে জরুরী কল পেয়ে রাত দুইটার পর ঢাকায় রওনা হন। নিজেই চালাচ্ছিলেন গাড়ি। সারাপথে অঝোরে বৃষ্টি। তার মাঝেই রওনা হয়েছিলেন ফরিদী।

    বহুদূর চলে আসার পর খেয়াল হলো প্রোডাকশন বয় ইসমাইলকে কিছু টিপস দেয়ার কথা ছিলো। অপেক্ষা করতে বলেছিলেন। ছেলেটা টাকার আশায় বসে থাকবে।

    হুমায়ুন ফরিদী সেই বৃষ্টির রাতেই গাড়ি ব্যাক করিয়ে ফিরে এলেন হুতাপাড়া। ইসমাইলকে টিপস দিয়ে তারপর আবার গাড়ি চালিয়ে ফিরেছিলেন ঢাকা। সেই ঝুম বৃষ্টির মাঝেই..

    কথা খেলাপ করার মানুষ ফরিদী ছিলেননা..

    লেখক হুমায়ুন আহমেদ তার এক লেখায় একবার লিখেছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বহু লোক একজনকে ঘিরে আছে, সবাই তার কথা মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনছে, হাসছে, হাত তালি দিচ্ছে... দেখে মনে হলো শব্দের জাদুকর! কাছে গিয়ে দেখি ঝাকড়া চুলের এক তাগড়া যুবক! কথা বলার মাঝেই একটা আর্ট ছিলো! অন্য যেকোনো দশটা মানুষ থেকে সহজেই তাকে আলাদা চেনা যেতো! মানুষ টা হুমায়ুন ফরীদি!


    তিনি ছিলেন একাধারে শিল্পী, কবি, অভিনেতা, নাট্যশিল্পী, আবৃত্তিকার এবং মুক্তিযোদ্ধা।
    #হুমায়ুন
    হুমায়ুন ফরিদী জীবনের গল্প_ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে হুমায়ুন ফরীদি প্রচুর বাকী খেতেন। তার সময়কার দোকানদাররা এখনো ওইসব বাকী নিয়ে অভিযোগ নয়, বরং তারা গর্ব করেন! কথিত আছে যে, ফরীদিকে একবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে সুমন নামে একজন ঠাট্টাচ্ছলে বলেছিলেন আপনি আলবেরুনীর ক্যান্টিনে ৩১৯ টাকা বাকী রেখেছেন, শোধ করে যাবেন! জবাবে তিনি উত্তর দেন, ‘আমি এইটা শোধ করব না।’ সবাই বলে উঠল, "কেন কেন?" উনি তখন উত্তরে বলেন, "আমি এই ক্যান্টিন, হল, ক্যাম্পাস, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মানুষগুলোর কাছে আজীবন ঋণী থাকতে চাই। " অভিনেতা হুমায়ুন ফরিদী তখন হুতাপাড়ায় ছিলেন। পরিবার থেকে জরুরী কল পেয়ে রাত দুইটার পর ঢাকায় রওনা হন। নিজেই চালাচ্ছিলেন গাড়ি। সারাপথে অঝোরে বৃষ্টি। তার মাঝেই রওনা হয়েছিলেন ফরিদী। বহুদূর চলে আসার পর খেয়াল হলো প্রোডাকশন বয় ইসমাইলকে কিছু টিপস দেয়ার কথা ছিলো। অপেক্ষা করতে বলেছিলেন। ছেলেটা টাকার আশায় বসে থাকবে। হুমায়ুন ফরিদী সেই বৃষ্টির রাতেই গাড়ি ব্যাক করিয়ে ফিরে এলেন হুতাপাড়া। ইসমাইলকে টিপস দিয়ে তারপর আবার গাড়ি চালিয়ে ফিরেছিলেন ঢাকা। সেই ঝুম বৃষ্টির মাঝেই.. কথা খেলাপ করার মানুষ ফরিদী ছিলেননা.. লেখক হুমায়ুন আহমেদ তার এক লেখায় একবার লিখেছিলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে বহু লোক একজনকে ঘিরে আছে, সবাই তার কথা মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনছে, হাসছে, হাত তালি দিচ্ছে... দেখে মনে হলো শব্দের জাদুকর! কাছে গিয়ে দেখি ঝাকড়া চুলের এক তাগড়া যুবক! কথা বলার মাঝেই একটা আর্ট ছিলো! অন্য যেকোনো দশটা মানুষ থেকে সহজেই তাকে আলাদা চেনা যেতো! মানুষ টা হুমায়ুন ফরীদি! তিনি ছিলেন একাধারে শিল্পী, কবি, অভিনেতা, নাট্যশিল্পী, আবৃত্তিকার এবং মুক্তিযোদ্ধা। #হুমায়ুন
    Like
    Love
    4
    · 0 Σχόλια ·0 Μοιράστηκε ·1χλμ. Views ·0 Προεπισκόπηση
  • ম্যাগনা কার্টা কি ছিল?

    উত্তর: ম্যাগনা কার্টা 1215 সালে ইংল্যান্ডের রাজা জন দ্বারা স্বাক্ষরিত একটি সনদ ছিল। এটি আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং রাজতন্ত্রের ক্ষমতা সীমিত করার দিকে প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে বিবেচিত হয়। #ইংল্যান্ড #সাধারণজ্ঞান #সনদ
    ম্যাগনা কার্টা কি ছিল? উত্তর: ম্যাগনা কার্টা 1215 সালে ইংল্যান্ডের রাজা জন দ্বারা স্বাক্ষরিত একটি সনদ ছিল। এটি আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং রাজতন্ত্রের ক্ষমতা সীমিত করার দিকে প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে বিবেচিত হয়। #ইংল্যান্ড #সাধারণজ্ঞান #সনদ
    Like
    Love
    3
    · 0 Σχόλια ·0 Μοιράστηκε ·620 Views ·0 Προεπισκόπηση
  • প্রশ্ন: বাংলাদেশের রাজধানীর নাম কি?
    উত্তর : ঢাকা।
    ব্যাখ্যা :
    ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী ও মহানগর বা বৃহত্তম শহর। প্রশাসনিকভাবে এটি ঢাকা বিভাগের ও জেলার প্রধান শহর। ভৌগোলিকভাবে এটি বাংলাদেশের মধ্যভাগে বুড়িগঙ্গা নদীর উত্তর তীরে একটি সমতল অঞ্চলে অবস্থিত। ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ায় মুম্বাইয়ের পরে দ্বিতীয় বৃহৎ অর্থনৈতিক শহর। ঢাকার জিডিপি ১৮৮$ বিলিয়ন (২০২৩)। এছাড়া ঢাকার পিপিপি ৩০৫$ বিলিয়ন (২০২৩)। ভৌগোলিকভাবে ঢাকা একটি অতিমহানগরী বা মেগাসিটি; ঢাকা মহানগরীর মোট জনসংখ্যা ২ কোটি ৩২ লাখ ১৫ হাজার ১০৭ জন, যা দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১২.৮ ভাগ। জনসংখ্যার বিচারে ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম শহর।
    #ঢাকা #বাংলাদেশ #রাজধানী
    প্রশ্ন: বাংলাদেশের রাজধানীর নাম কি? উত্তর : ঢাকা। ব্যাখ্যা : ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী ও মহানগর বা বৃহত্তম শহর। প্রশাসনিকভাবে এটি ঢাকা বিভাগের ও জেলার প্রধান শহর। ভৌগোলিকভাবে এটি বাংলাদেশের মধ্যভাগে বুড়িগঙ্গা নদীর উত্তর তীরে একটি সমতল অঞ্চলে অবস্থিত। ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ায় মুম্বাইয়ের পরে দ্বিতীয় বৃহৎ অর্থনৈতিক শহর। ঢাকার জিডিপি ১৮৮$ বিলিয়ন (২০২৩)। এছাড়া ঢাকার পিপিপি ৩০৫$ বিলিয়ন (২০২৩)। ভৌগোলিকভাবে ঢাকা একটি অতিমহানগরী বা মেগাসিটি; ঢাকা মহানগরীর মোট জনসংখ্যা ২ কোটি ৩২ লাখ ১৫ হাজার ১০৭ জন, যা দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১২.৮ ভাগ। জনসংখ্যার বিচারে ঢাকা দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম শহর। #ঢাকা #বাংলাদেশ #রাজধানী
    Like
    Love
    3
    · 0 Σχόλια ·0 Μοιράστηκε ·680 Views ·0 Προεπισκόπηση
  • পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী কোনটি?

    উত্তর: আফ্রিকার নীল নদকে ঐতিহ্যগতভাবে বিশ্বের দীর্ঘতম নদী হিসাবে বিবেচনা করা হয়, এটি 4,135 মাইল (6,650 কিলোমিটার) বিস্তৃত। #নদ#সাধারণজ্ঞান
    পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী কোনটি? উত্তর: আফ্রিকার নীল নদকে ঐতিহ্যগতভাবে বিশ্বের দীর্ঘতম নদী হিসাবে বিবেচনা করা হয়, এটি 4,135 মাইল (6,650 কিলোমিটার) বিস্তৃত। #নদী #সাধারণজ্ঞান
    Like
    Love
    3
    · 0 Σχόλια ·0 Μοιράστηκε ·483 Views ·0 Προεπισκόπηση
  • DSLR ক্যামেরা শাটার রিলিজ বাটন কি এবং কোথায় থাকে?

    উত্তর: এই বোতামটি একটি ছবি তোলার ট্রিগার। চাপলে, এটি ক্যামেরার শাটারকে সক্রিয় করে, আলোকে সেন্সরে আঘাত করতে এবং চিত্রটি ক্যাপচার করার অনুমতি দেয়। সহজে অ্যাক্সেসের জন্য শাটার রিলিজ বোতামটি সাধারণত ক্যামেরা বডির উপরের ডানদিকে রাখা হয়।

    কিছু ক্যামেরা একটি দ্বি-পর্যায়ের প্রেস প্রক্রিয়াও অফার করে: অটোফোকাস এবং মিটারিংয়ের জন্য একটি অর্ধ-প্রেস এবং ছবি তোলার জন্য একটি সম্পূর্ণ প্রেস।

    #ক্যামেরা #শাটার #dslr #camera #shutter
    DSLR ক্যামেরা শাটার রিলিজ বাটন কি এবং কোথায় থাকে? উত্তর: এই বোতামটি একটি ছবি তোলার ট্রিগার। চাপলে, এটি ক্যামেরার শাটারকে সক্রিয় করে, আলোকে সেন্সরে আঘাত করতে এবং চিত্রটি ক্যাপচার করার অনুমতি দেয়। সহজে অ্যাক্সেসের জন্য শাটার রিলিজ বোতামটি সাধারণত ক্যামেরা বডির উপরের ডানদিকে রাখা হয়। কিছু ক্যামেরা একটি দ্বি-পর্যায়ের প্রেস প্রক্রিয়াও অফার করে: অটোফোকাস এবং মিটারিংয়ের জন্য একটি অর্ধ-প্রেস এবং ছবি তোলার জন্য একটি সম্পূর্ণ প্রেস। #ক্যামেরা #শাটার #dslr #camera #shutter
    Like
    Love
    2
    · 0 Σχόλια ·0 Μοιράστηκε ·621 Views ·0 Προεπισκόπηση